Monday, April 2, 2018

বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ ফজলুল হক মনি আর মালদ্বীপ নবগঠিত হাইব্রীড যুবলীগ ব্যবহার করলো শেখ কামালের ছবিঃ

বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ ফজলুল হক মনি আর মালদ্বীপ নবগঠিত হাইব্রীড যুবলীগ ব্যবহার করলো শেখ কামালের ছবিঃ



বাংলাদেশ কাউয়া লীগ আর বলবো না; কারন এতে আমারই আতে লাগে এবং হৃদয়ে যেনো অকারনে রক্ত ক্ষরণ হয়। কিন্তু সত্য তো বলতেই হয়; যদিও এদের দ্বারাই লাঞ্ছিত হচ্ছি পথে ঘাটে এমন কি মারধর করার হুমকি দিয়েছে। এ পোষ্ট প্রকাশের পরে হয়তো আরো কিছু ঘটে যাবে। কিন্তু সত্য বলতেই হবে সত্য বলা ও প্রকাশ করা ঈমানের অঙ্গ । আওয়ামী লীগ করবো না, নৌকায় ভোট দেবো না, নাই দিলাম। চুপও থাকা যাবে না।
মালদ্বীপ বর্তমান আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব দুলাল মাতবর কিভাবে সভাপতি হলেন সেটি বড় কথা নয়; তিনি নৌকা ও আওয়ামী পরিবারে জন্ম নেয়া মনে প্রাণে একজন স্বাধীনতার স্বপক্ষের ভোটার। তিনি আমাকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবেন কিনা জানিনা; আমি ভাবি না; কারন আমি তো আওয়ামী লীগই সমর্থন করিনা; নৌকার জন্যও আমার এতটুকুন মমত্ববোধ এখন আর জাগেনা। অনেক করেছি; করতে করতে চান্দির চুল এক গোছাও নেই; তেলও নেই; তাই কেউ তেল মাখেনা, জিজ্ঞেসও করে না; কারন দরকার পড়ে না। এখন তো কাউয়ার যুগ। ধন্যবাদ ওবায়দুল কাদের সাহেবকে এত সুন্দর একটি মধুর নামকরনের জন্য।
মালদ্বীপে কাউয়ারাই বলবো - আওয়ামী যুব লীগ প্রতিষ্ঠা করেছে গত শনিবার আনুষ্ঠানিকভাবে। যারা আমাকে মারধর করার হুমকি দিয়েছে, তারাই আহবায়ক / আয়োজক। এর অন্তরালে কে বা কারা সে কথা না হয় ব্যাখ্যা নাই দিলাম।
আসল কথায় আসি এবারঃ
কাউয়া শব্দটি স্বাভাবিকভাবেই এসে যায়। যুবলীগ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন সাবেক ভূমি ও পানি সম্পদমন্ত্রী, কৃষক লীগের সভাপতি, মরহুম আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের বড় মেয়ে আরজু আপার স্বামী অর্থাৎ বর্তমান সাংসদ ব্যারিষ্টার ফজলে নূর তাপসের গর্বিত পিতা, মহান স্বাধীনতার সফল সংগঠক বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ ফজলুল হক মনি ভাই।
মালদ্বীপে নব গঠিত আওয়ামী যুবলীগের ব্যানারে অজ্ঞ হাইব্রীড কাউয়া বাহিনী কর্তৃক গঠিত যুবলীগের প্রথম সভার ব্যানারে এবং সদস্য সংগ্রহ কার্ডে না জানার কারনেই ব্যবহার করেছে জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু তনয় বিশিষ্ট সেতারবাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামালের ছবি।
Taposh was three years and eight months old, while Parash was around five years.[citation needed]. Taposh was elected to the Jatiya Sangsad in Bangladesh General Election, 2008 from the Dhaka-12 constituency.
তবে বর্তমান আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব দুলাল মাতবর নিজের তদারকী করা উচিত ছিল। কারন তার নেতৃত্বেই এ কমিটির সভা ও ঘোষণা এসেছে। কে আমাকে হুমকি দিলেন কে আমাকে ভয় দেখালেন কে আমার ছবি দিয়ে অত্যন্ত আপত্তিজনক কথা বার্তা লিখলেন, তা' এখানে উল্লেখ নাই করলাম। এমন কি যুবলীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিন সভাপতি সম্রাটের নামেও হুমকি এসেছে। মাসুদুর রহমানের নাম ভাঙ্গিয়েও ভয় দেখানো হয়েছে আমাকে। ও গুলো আমি পান্তা ভাত মনে করি। আমি এমনি। খোদ আল্লাহ ছাড়া মুক্তি কাউকে তোয়াক্কা করে কথা বলে না শিশুকাল থেকেই।
হাইব্রীড উপদেষ্টা এ কারনেই প্রমানিত হলো যে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের অতীত ইতিহাস না জেনে, দৌড়ে এসে, ক্ষমতা ও অর্থের জোরে দলের বড় ব্যক্তি হওয়া সহজ, গঠনতন্ত্র ও দলের আদর্শ উদ্দেশ্য জানার জন্য প্রয়োজন মনে প্রাণে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের ইতিহাস জানা। আল্লাহ জানেন আওয়ামী লীগের আগামী দিনগুলো কি অবস্থা দাঁড়াবে? আল্লাহ জানেন শেখ হাসিনা চলে গেলে নৌকার কি হবে। আমরা চলে যাবো। আমরা আর ক'দিন? ভালো থাকুক বাংলার মানুষ।
*********************** ১। শেখ ফজলুল হক মনি (৪ ডিসেম্বর ১৯৩৯ - ১৫ আগষ্ট ১৯৭৫) ছিলেন একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ এবং সাংবাদিক। তিনি ছিলেন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাগ্নে এবং বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অন্যতম প্রধান গেরিলা বাহিনী মুজিব বাহিনী তার নির্দেশে ও প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে গঠিত এবং পরিচালিত হয়।


ঢাকা নবকুমার স্কুল থেকে ১৯৫৬ সালে এস.এস.সি., ১৯৫৮ সালে জগন্নাথ কলেজ থেকে এইচ.এস.সি., এবং ১৯৬০ সালে বরিশাল ব্রজমোহন কলেজ থেকে বি.এ. এবং ১৯৬২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় এম.এ. এবং আইনে ডিগ্রি লাভ করেন।
রাজনীতি
ছাত্রজীবন থেকেই শেখ মনি রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ১৯৬০-১৯৬৩ সালে তিনি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৬২ সালে হামুদুর রহমান শিক্ষা কমিশন রিপোর্টের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য তিনি গ্রেফতার হন এবং ছয় মাস কারাভোগ করেন। ১৯৬৪ সালের এপ্রিল মাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর ও পূর্ব পাকিস্তানের তৎকালীন গভর্নর আবদুল মোনেম খানের নিকট থেকে সনদপত্র গ্রহণে তিনি অস্বীকৃতি জানান এবং সরকারের গণবিরোধী শিক্ষানীতির প্রতিবাদে সমাবর্তন বর্জন আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাঁর ডিগ্রি প্রত্যাহার করে নেয়। পরবর্তী সময়ে তিনি মামলায় জয়লাভ করে ডিগ্রি ফিরে পান। ১৯৬৫ সালে তিনি পাকিস্তান নিরাপত্তা আইনে গ্রেফতার হন এবং দেড় বছর কারাভোগ করেন।১৯৬৬ সালে ছয়দফা আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালনের দায়ে তাঁর বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি হয় এবং তিনি কারারুদ্ধ হন। এ সময় বিভিন্ন অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে আটটি মামলা দায়ের করা হয়। ১৯৬৯ সালের গণআন্দোলনের সময় তাঁকে মুক্তি দেয়া হয়।
স্বাধীনতা পরবর্তী

দেশ স্বাধীন হবার পর ১৯৭২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি তাঁর সম্পাদনায় সাপ্তাহিক বাংলার বাণী পত্রিকা দৈনিকে রূপান্তরিত হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে তিনি ১৯৭২ সালের ১১ নভেম্বর আওয়ামী যুবলীগ প্রতিষ্ঠা করেন এবং এর চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। যুগপৎ তিনি তেজগাঁ আঞ্চলিক শ্রমিক লীগের সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন। ১৯৭৩ সালের ২৩ আগস্ট তিনি সাপ্তাহিক সিনেমা পত্রিকা প্রকাশ করেন। ১৯৭৪ সালের ৭ জুন তাঁর সম্পাদনায় দৈনিক বাংলাদেশ টাইমস প্রকাশিত হয়। ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) গঠিত হলে তিনি এর সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য মনোনীত হন। তাঁর রচিত গল্পের সংকলন বৃত্ত ১৯৬৯ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সামরিক বাহিনীর কতিপয় সদস্যের হাতে তিনি নির্মমভাবে নিহত হন।
****************************
Image may contain: 1 person, eyeglasses and closeup
২। শেখ কামাল (৫ অগাস্ট ১৯৪৯ - ১৫ আগস্ট ১৯৭৫) শেখ মুজিবুর রহমান-এর জ্যেষ্ঠ পুত্র। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তিনি মুক্তিবাহিনীর অন্যতম সংগঠক ছিলেন। যুদ্ধকালীন সময়ে তিনি মহম্মদ আতাউল গণি ওসমানীর এডিসি হিসেবে কাজ করেন।[১] ১৯৭৫ সালের ১৪ জুলাই তিনি ক্রীড়াবিদ সুলতানা খুকিকে বিয়ে করেন। তিনি ঢাকা আবাহানী লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা। ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট তিনি মৃত্যু বরণ করেন।
শেখ কামাল ১৯৪৯ সালের ৫ই আগস্ট গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গীপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ভাইবোনের মধ্যে তিনি দ্বিতীয়। শেখ কামাল শাহীন স্কুল থেকে ম্যাট্রিক এবং ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। এইচ, এস, সি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার পর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ থেকে বি.এ. (অনার্স) পাস করেন। যুদ্ধের পর তিনি সেনাবাহিনী ত্যাগ করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে যান। সেখান থেকে সমাজবিজ্ঞানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। তিনি ছায়ানট থেকে সেতার শিখেন।Image may contain: 2 people
মৃত্যু
১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ সালে সেনাবাহিনীর কতিপয় উচ্ছৃঙ্খল সদস্যের হাতে শেখ মুজিবুর রহমানসহ শেখ কামাল ও তার পরিবারের সদস্যরা খুন হন।
Sheikh Fazlul Haque Mani (December 4, 1939 – August 15, 1975) was a Bangladeshi politician. He was the nephew of the founding father of Bangladesh Sheikh Mujibur Rahman, and the founder of Mujib Bahini[1] one of the major guerrilla forces of the Bangladesh Liberation War. He founded Jubo League the youth wing of Bangladesh Awami League.
Early life
Sheikh Fazlul Haque Mani was born in Tungipara, Gopalganj District in 4 December 1939. He studied in Nabakumar Institution in Dhaka.[3] Later, he studied at Jagannath College (HSC, 1958) and BM College (BA, 1960)
Political career
The founding chairman of Jubo League. Sheikh Fazlul Haque Moni was born on December 4, 1939 and later he served as general secretary of the then East Pakistan Chhatra League from 1960 to 1964. His contribution to spearhead the historic student movement against autocratic ruler Ayub Khan’s military regime produced an immense effect. He played a pivotal role during the six-point movement in 1966. He was a student leader and general secretary of Student League. In the first week of April 1971 he along with three other Awami League leaders escaped to Kolkata. The leaders were Tofael Ahmed, Abdur Razzak and Shirazul Alam Khan. They organized the Mukti Bahini in India to liberate Bangladesh.[5] Moni and P. N. Banerji then joint director of Research and Analysis Wing(east) set up the Mujib Bahini as a counterbalance to former East Pakistan army officers in the Mukti Bahini. Members of the Mujib Bahini would go on to form Jatiya Rakkhi Bahini.[6] He took part in the war of liberation in 1971 as the commander of Bangladesh Liberation Front. He initially supported the formation of a revolutionary council instead of an interim government which was against the wishes of Tajuddin Ahmed. He eventually had to give up on that and the interim government was formed.[7] He was considered part of the inner circle of President Sheikh Mujib and was seen loyal to him. This was the reason given for his assassination.[8] Sheikh Moni was the author of several novels, one of which was later made into a film “Obanchita”.
Journalism
Sheikh Fazlul Haque Mani, along with his wife Arzu Moni, was assassinated during the Assassination of Sheikh Mujibur Rahman in a military coup on August 15, 1975.[10] He lived two kilometers away from Sheikh Mujib in Dhanmondi. The attack on his house was witnesed by Mahfuz Anam editor of The Daily Star. His two sons - Sheikh Fazle Noor Taposh, now an Awami League lawmaker, and Sheikh Fazle Shams Parash, an acamedician by profession - survived the attack, as they were hiding under a bed. His wife who was thought to be pregnant was also killed
Taposh was three years and eight months old, while Parash was around five years.[citation needed]. Taposh was elected to the Jatiya Sangsad in Bangladesh General Election, 2008 from the Dhaka-12 constituency.

LikeShow more reactions
Comment

মাননীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রী মহোদয় সমীপে মুক্তির খোলা চিঠিঃ

মাননীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রী মহোদয় সমীপে মুক্তির খোলা চিঠিঃ 
মহোদয়,
যথাযোগ্য মর্যাদা ও সন্মান পুরঃসর বিনীত নিবেদন এই যে, আমি জন্মসূত্রে একজন বাংলাদেশি জাতীয় কন্ঠশিল্পী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা। ইউনিক গ্রুপের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ নূর আলীর ব্যক্তিগত সচিব থাকাকালীণ ২০০২ সালে জামাত বি এন পি জোট সরকারের অবৈধ আস্তানা "হাওয়া ভবনের" ভূয়া মামলা ও নির্যাতন নিপীড়নের শিকার হয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হই এবং মালদ্বীপে এসে একটি স্কুলে শিক্ষকতা শূরু করি।
আমার চির স্বভাবজনিত দুর্বিনীত প্রতিবাদী মানসিকতার কথা স্বয়ং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং বর্তমান সরকারের বহু নেতা/মন্ত্রীগণ অবহিত রয়েছেন। আওয়ামী লীগ অফিসে বঙ্গবন্ধুর গানের মুক্তি নামেই সর্বজনবিদিত।
আওয়ামী রক্ত তাই প্রবাসে এসেও নীরব থাকতে পারিনি; যে দেশে প্রবাসীদের রাজনীতি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ সে দেশে আমি মুক্তি প্রতিষ্ঠা করেছিলাম মালদ্বীপ আওয়ামী লীগ।
মালদ্বীপস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস ( সাবেক হাই কমিশন) এর সীমাহীন অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদকারী হিসেবে বহু লাঞ্ছনার শিকার হতে হয়েছে।
Image may contain: 1 personএমন কি এতদবিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জেনারেল আবেদীন, সাবেক মন্ত্রী কর্নেল ফারুক, আব্দুস সোবহান গোলাপ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম, জয়নাল হাজারী, শামীম ওসমান, জুনায়েদ আহমেদ পলক ও ডঃ দীপুমনিও অবহিত আছেন।
মালদ্বীপ আওয়ামী লীগের অনেক অনুষ্ঠানেই বহু মন্ত্রী ও মান্যবর সাবেক হাই কমিশনার রিয়ার এডমিরাল আওয়াল সাহেবও যোগদান করেছিলেন । ভিডিও ও ছবি প্রমানবহন করে (ছবি সংযুক্ত ) মালদ্বীপ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ২০১৪ সালে ইস্কান্দার স্কুলে জাতীয় শোক দিবস পালনের আয়োজন করেছিলাম । সে অনুষ্ঠান করতে দেয়নি হেড অফ দি চ্যাঞ্চেরী হারুন অর রশিদ।
আমি মালদ্বীপের মহামান্য প্রেসিডেন্ট ডঃ ইয়ামীন মাওমুনের একটি অনুষ্ঠানে তাঁর সামনেই ছিলাম।

হঠাত একটি ফোন এলোঃ
*******************
ঃহ্যালো আমি হেড অফ দি চ্যাঞ্ছেরী হারুন অর রশিদ বলছি;
ঃকে মুক্তি সাহেব বলছেন?
ঃজ্বি
ঃশুনেছি আপনি ১৫ই আগষ্ট পালন করছেন আপনার ইস্কান্দার স্কুলে?
ঃজ্বি আমার সব অনুষ্ঠান তো ইস্কান্দার স্কুলেই হয়ে থাকে।
ঃআপনি এ অনুষ্ঠান করতে পারবেন না; ঐ দিন হাই কমিশন থেকে অনুষ্ঠান করা হবে সূতরাং আপনার অনুষ্ঠান বন্ধ করতে হবে;
ঃআমি এ মুহূর্তে কথা বলতে পারছি না; আমি প্রেসিডেন্টের সামনে কাজেই পড়ে কথা বলছি;
ঃআপনি বুঝতে পারছেন তো যে হাই কমিশন আপনাকে কল করেছে?
******************
মালদ্বীপের রাজধানী মালে ইস্কান্দার স্কুলে আমি মুক্তি যে হলটিতে পররাষ্ট্র প্রতি মন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, প্রবাসী কল্যান ও জনশক্তিমন্ত্রী ইঞ্জিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন দেরকে সংবর্ধনা দিয়েছি, সে হলেই আয়োজন করেছিলাম জাতীয় শোক দিবস ২০১৪।

সে অনুষ্ঠানের অপরাধেই আমার মালদ্বীপের সোনালী দিনগুলো ১৫ই আগস্টের চেয়েও ভয়াবহ করে তুলেছিল এই হারুন অর রশিদ, হেড অফ দি চ্যাঞ্ছেরী এবং সাবেক হাই কমিশনার রিয়ার এডমিরাল আওয়াল।
********
মালদ্বীপে আমার হাতে গড়া আওয়ামী লীগের ছেলেদের ভয় ভীতি দেখিয়ে দেশে পাঠিয়ে দিয়ে আমাকে পঙ্গু করে দেয়া হল। তারপরেও হারুন অর রশিদ সাহেবের খায়েশ মিটেনি। সে মালে অবস্থানরত তার পোষা দালাল আদম ব্যবসায়ী, গাঞ্জা ব্যবসায়ী, ডলার ব্যবসায়ীদের একটি গ্রুপ নিয়ে চলে এবং সীমাহীন দুর্নীতি লুটপাট করে বেড়ায়। এখানে অতিরঞ্জিত কিছুই লিখছি না। প্রমান সহই দুর্নীতি দমন কমিশনে প্রেরণ করেছি আমি তদন্ত চাই। অতি সম্প্রতি সে ঐ একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটিয়েছে। আমাকে টেলিফোনে মারধর করার হুমকি দিয়েছে। বিষয়টি মালদ্বীপ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে।

মালদ্বীপ দূতাবাস কর্তৃক আয়োজিত মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন হয়ে গেল। অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে বাংলাদেশ দূতাবাস গত ২১শে ফেব্রুয়ারি এবং স্বাধীনতা দিবসে একজন ভারতে প্রশিক্ষণ নেয়া মুক্তিযোদ্ধা, জাতীয় কন্ঠশিল্পী ও মালদ্বীপ আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, মালদ্বীপ সরকারের জনপ্রিয় সঙ্গীত শিক্ষক (আমি নিজে ), একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মালদ্বীপে কর্মরত ৩৩ বছরের সিনিয়র ফিজিক্সের শিক্ষক আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মীর সাইফুল ইসলাম এবং আর একজন ২৫ বছর যাবত মালদ্বীপে শিক্ষকতায়রত গজল সঙ্গীত শিল্পী মালদ্বীপের অত্যন্ত জনপ্রিয় ও সর্বজনবিদিত শিক্ষক মোঃ শফিকুল ইসলাম।

এই তিন জন শিক্ষকের কাউকেই মহান স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মালদ্বীপস্থ দূতাবাস নিমন্ত্রণ করেন নি। বিষয়টি মালদ্বীপের মন্ত্রণালয় ও প্রেসিডেন্ট হাউসের কর্মকর্তাদেরও নজরে এসেছে। এ দেশে বাংলাদেশী এই তিনজন শিক্ষকই অত্যন্ত দক্ষতার কারনে এবং বিশেষ করে শফিক ও আমি গানের কারনে প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে কোন মন্ত্রী, ধনিক ব্যবসায়ী, বর্ণাঢ্য বণিক শিল্পী ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার কেউ নেই যে আমাদের এই তিনজনকে না চিনেন বা না জানেন। একজন মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযোদ্ধার সন্তানকে স্বাধীনতা দিবসে আমন্ত্রণ না করার হেতু একটাই হতে পারে যে দেশ আজো স্বাধীন হয়নি অথবা এই দূতাবাস পাকিস্তানের অথবা এই দূতাবাসে মহান স্বাধীনতার স্বপক্ষের কোন কর্মকর্তা কর্মচারী নেই।

মহান স্বাধীনতা দিবসে কেন আমাদের দূতাবাস নিমন্ত্রণ করেনি? আমরা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বিভাগীয় মাননীয় মন্ত্রী হিসেবে আপনাকে অবহিত করলাম।
আমরা জাতীয় সম্পদ। আমাদেরকে জাতীয়ভাবেই অপমান করা হয়েছে। আমরা এর বিচার চাই। কারন জানতে চাই।

মহানুভব, পররাষ্ট্রনীতি ও কুটনৈতিক বিশেষজ্ঞ হিসেবে খ্যাত আপনার সমগ্র জীবনের লব্ধ অভিজ্ঞতা আজ পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রশাসনিক জটিলতা সমস্যাদি সমাধান ও বিদেশের সাথে পারস্পরিক সুসম্পর্ক স্থাপনে আপনার সততা শ্রম ও সফলতার সূত্র ধরেই আজ সুবিচারের প্রত্যাশায় আপনাকে অবহিত করলাম। যদি বাংলাদেশ সরকার মনে করে আমি বাঙ্গালী নই, বাংলাদেশী নই-আমার পাসপোর্ট বাংলাদেশ সরকার জব্ধ করতে পারে, আমার কোন আপত্তি নাই। কিন্ত এ অপমানের বোঝা নিয়ে বাঙ্গালী হিসেবে আর মালদ্বীপে পরিচয় দিতে চাইনা। প্রয়োজনে পাসপোর্ট পুড়িয়ে শরণার্থী হয়ে যাবো যেমনটি হয়েছিলাম ১৯৭১ সালে ভারতে আশ্রয় নিয়ে।
ভালো থাকুক দেশের মানুষ ভালো থাকুক শেখ মুজিবের নিরস্পেষিত নির্যাতিত লাঞ্ছিত বঞ্চিত অবহেলিত চির দুখি চির সংগ্রামী বাঙ্গালী জাতি।
আল্লাহ আপনার ভালো করুন;
দেশ আরো এগিয়ে যাক, আরো উন্নয়ন ঘটূক, উত্তরোত্তর বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ খ্যাত স্বীকৃতিকে ডিঙ্গিয়ে উন্নত দেশের তালিকায় লিপিবদ্ধ হোক;

জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
আপনার একান্ত ভক্ত অনুরাগী
মোকতেল হোসেন মুক্তি
বীর মুক্তিযোদ্ধা জাতীয় কন্ঠশিল্পী
সিনিয়র সঙ্গীত শিক্ষক
ইস্কান্দার স্কুল মালে, মালদ্বীপ

Friday, February 9, 2018

the unknown fighters of 1971: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী

the unknown fighters of 1971: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী: SUPPORT AWAMI LEAGUE, VOTE NOUKA ONCE AGAIN মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমি বিশেষ্য বিশেষন দিয়ে তোষামোদি করতে জানিনা। তাই সরাসরি আমার কিছু না ...

বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ ফজলুল হক মনি আর মালদ্বীপ নবগঠিত হাইব্রীড যুবলীগ ব্যবহার করলো শেখ কামালের ছবিঃ

বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ ফজলুল হক মনি আর মালদ্বীপ নবগঠিত হাইব্রীড যুবলীগ ব্যবহার করলো শেখ কামালের ছবিঃ বাংলাদেশ ক...